রাজশাহীর চারঘাটে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে ভাতিজার হাতে চাচা মোস্তফা শেখ হত্যা মামলার এজাহারনামীয় ২নং আসামি মোঃ রফিক শেখ (৪৮)'কে সাতক্ষীরা শ্যামনগর এলাকা থেকে গ্রেফতার করেছে র্যাব।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুর ১টার দিকে সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর থানাধীন শংকর কাঠি এলাকা হতে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার মোঃ রফিক শেখ, সে রাজশাহী জেলার চারঘাট থানাধীন বালাদিয়াড় গ্রামের মোঃ রহমতুল্লাহ শেখের ছেলে।
বুধবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এতথ্য নিশ্চিত করেছে র্যাব-৫, সিপিএসসি, রাজশাহী।
র্যাব জানায়, গোপন সংবাদ ও তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় জানতে পারা যায়, মোস্তফা শেখ হত্যা মামলার এজাহারনামীয় ২নং আসামি মোঃ রফিক শেখ সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর থানাধীন শংকর কাঠি এলাকায় অবস্থান করছে। এমন তথ্যের ভিত্তিতে মঙ্গলবার দুপুর ১টার দিকে র্যাব-৫, সদর কোম্পানী, রাজশাহী ও র্যাব-৬ ,সিপিসি-১, সাতক্ষীরা সেখানে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করেন।
মামলার এজাহার সুত্রে জানা যায়, মামলার বাদী ওমর ফারুক এর পিতা ভিকটিম মোস্তফা শেখের সাথে রাজশাহী জেলার চারঘাট থানাধীন বালাদিয়াড় গ্রামের মোঃ শামীম শেখ (৩০), মোঃ রফিক শেখ (৪৮), মোঃ আব্দুল কুদ্দুস শেখ (৪২), মোঃ শফিক শেখ (৪৫), মোঃ ফরহাদ শেখ (৩৬), মোসাঃ আয়েশা বেগম (৫০), মোঃ রহমতুল্লাহ শেখ (৭০), মোঃ সোহেল শেখ (২৮) ও মোঃ দেলোয়ার দুলি (৬৫) সাথে জমিজমা সংক্রান্ত বিষয়ে বিরোধ চলছিলো। উক্ত বিরোধ নিস্পত্তির জন্য উভয় পক্ষ ৩১ অক্টোবর ২০২৫ পারিবারিক ভাবে নিষ্পত্তি করে নিবে মর্মে সিদ্ধান্ত হয়। ভিকটিম মোস্তফা শেখ গত ২১ অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর আনুমানিক সাড়ে ১২টার সময় মাঠ হতে কাজ করে বাড়ী ফেরার পথে রাজশাহী জেলার চারঘাট থানাধীন বাসাদিয়াড় গ্রামের জনৈক মোঃ খয়ের শাহ (৬৫) এর বাড়ীর সামনে পাঁকা রাস্তার উপর পৌছাঁলে উপরোক্ত আসামিগণ হাতে লোহার হাসুয়া, চাপাতি, রামদা ইত্যাদি দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে বেআইনী জনতায় দলবদ্ধ হয়ে মোস্তফা শেখকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করিতে থাকে। হৈ চৈ শুনে বাদীসহ তার চাচাতো ভাই ঘটনাস্থলে আসলে তাদের হাতে থাকা লোহার হাসুয়া, চাপাতি, রামদা ইত্যাদি দেশীয় অস্ত্র দ্বারা এলোপাথারী মারপিট ও কোপাতে থাকে। এসময় মোস্তফা শেখ সহ তাদের পক্ষের বেশ কয়েকজন গুরুতর জখমপ্রাপ্ত হয়। পরবর্তীতে লোকজনের সহায়তায় জখমীদের লেগুনাযোগে আশঙ্কাজনক অবস্থায় পুঠিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মোস্তফা শেখকে মৃত ঘোষনা করে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, চাঞ্চল্যকর এ ঘটনায় ভিকটিমের ছেলে বাদী হয়ে রাজশাহী জেলার চারঘাট থানায় ১১ জনকে এজাহারনামীয় ও ৪/৫ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। যার মামলা নং-১৩, তারিখ ২১/১০/২০২৫, ধারাঃ ১৪৩/৩৪১/৩২৩/৩২৪/৩২৫/৩২৬/৩০২/৩০৭/১১৪/৩৪ পেনাল কোড ১৮৬০। মামলা দায়েরের পরই পুলিশ রহমত উল্লাহ (৭০) ও দেলোয়ার হোসেন (৪৫) নামের দুইজনকে গ্রেফতার করে।
গ্রেপ্তার আসামিকে রাজশাহী জেলার চারঘাট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুর ১টার দিকে সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর থানাধীন শংকর কাঠি এলাকা হতে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতার মোঃ রফিক শেখ, সে রাজশাহী জেলার চারঘাট থানাধীন বালাদিয়াড় গ্রামের মোঃ রহমতুল্লাহ শেখের ছেলে।
বুধবার (২৯ অক্টোবর) দুপুরে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এতথ্য নিশ্চিত করেছে র্যাব-৫, সিপিএসসি, রাজশাহী।
র্যাব জানায়, গোপন সংবাদ ও তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় জানতে পারা যায়, মোস্তফা শেখ হত্যা মামলার এজাহারনামীয় ২নং আসামি মোঃ রফিক শেখ সাতক্ষীরা জেলার শ্যামনগর থানাধীন শংকর কাঠি এলাকায় অবস্থান করছে। এমন তথ্যের ভিত্তিতে মঙ্গলবার দুপুর ১টার দিকে র্যাব-৫, সদর কোম্পানী, রাজশাহী ও র্যাব-৬ ,সিপিসি-১, সাতক্ষীরা সেখানে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেফতার করেন।
মামলার এজাহার সুত্রে জানা যায়, মামলার বাদী ওমর ফারুক এর পিতা ভিকটিম মোস্তফা শেখের সাথে রাজশাহী জেলার চারঘাট থানাধীন বালাদিয়াড় গ্রামের মোঃ শামীম শেখ (৩০), মোঃ রফিক শেখ (৪৮), মোঃ আব্দুল কুদ্দুস শেখ (৪২), মোঃ শফিক শেখ (৪৫), মোঃ ফরহাদ শেখ (৩৬), মোসাঃ আয়েশা বেগম (৫০), মোঃ রহমতুল্লাহ শেখ (৭০), মোঃ সোহেল শেখ (২৮) ও মোঃ দেলোয়ার দুলি (৬৫) সাথে জমিজমা সংক্রান্ত বিষয়ে বিরোধ চলছিলো। উক্ত বিরোধ নিস্পত্তির জন্য উভয় পক্ষ ৩১ অক্টোবর ২০২৫ পারিবারিক ভাবে নিষ্পত্তি করে নিবে মর্মে সিদ্ধান্ত হয়। ভিকটিম মোস্তফা শেখ গত ২১ অক্টোবর, ২০২৫ দুপুর আনুমানিক সাড়ে ১২টার সময় মাঠ হতে কাজ করে বাড়ী ফেরার পথে রাজশাহী জেলার চারঘাট থানাধীন বাসাদিয়াড় গ্রামের জনৈক মোঃ খয়ের শাহ (৬৫) এর বাড়ীর সামনে পাঁকা রাস্তার উপর পৌছাঁলে উপরোক্ত আসামিগণ হাতে লোহার হাসুয়া, চাপাতি, রামদা ইত্যাদি দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে বেআইনী জনতায় দলবদ্ধ হয়ে মোস্তফা শেখকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করিতে থাকে। হৈ চৈ শুনে বাদীসহ তার চাচাতো ভাই ঘটনাস্থলে আসলে তাদের হাতে থাকা লোহার হাসুয়া, চাপাতি, রামদা ইত্যাদি দেশীয় অস্ত্র দ্বারা এলোপাথারী মারপিট ও কোপাতে থাকে। এসময় মোস্তফা শেখ সহ তাদের পক্ষের বেশ কয়েকজন গুরুতর জখমপ্রাপ্ত হয়। পরবর্তীতে লোকজনের সহায়তায় জখমীদের লেগুনাযোগে আশঙ্কাজনক অবস্থায় পুঠিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মোস্তফা শেখকে মৃত ঘোষনা করে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, চাঞ্চল্যকর এ ঘটনায় ভিকটিমের ছেলে বাদী হয়ে রাজশাহী জেলার চারঘাট থানায় ১১ জনকে এজাহারনামীয় ও ৪/৫ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। যার মামলা নং-১৩, তারিখ ২১/১০/২০২৫, ধারাঃ ১৪৩/৩৪১/৩২৩/৩২৪/৩২৫/৩২৬/৩০২/৩০৭/১১৪/৩৪ পেনাল কোড ১৮৬০। মামলা দায়েরের পরই পুলিশ রহমত উল্লাহ (৭০) ও দেলোয়ার হোসেন (৪৫) নামের দুইজনকে গ্রেফতার করে।
গ্রেপ্তার আসামিকে রাজশাহী জেলার চারঘাট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
মোঃ মাসুদ রানা রাব্বানী :